====সমুদ্রের তলদেশে মসজিদ নির্মাণ করে সৌদি আরব এক নতুন ইতিহাস রচনা করেছে====
সত্যিই তাই সৌদি আরবের ডুবুরিরা একটি অভিনব মসজিদ তৈরি করেছে। যেটি পুরোটাই সমুদ্রের তলদেশে। ডুবুরিরা যখন সমুদ্রের গভীরে যান তখন সময় মত নামাজ আদায়ের লক্ষ্যেই মূলত এ মসজিদ নির্মাণ করেছে। সৌদি আরবের উত্তরাঞ্চলীয় শহর তাবুকের সমুদ্র মোহনায় নির্মিত মসজিদ টির নাম দেওয়া হয়েছে ===আত-তাওহীদ====।
মসজিদ নির্মাণের উদ্যোক্তা ও ডুবুরী "হামদান ইবনে সালিম "বলেন গত গ্রীস্মের সময় সমুদ্রের তলদেশে নি মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনার মাথায় আসে ।
সমুদ্রের গভীর পানিতে মসজিদটির ভারসাম্য নিশ্চিত করতে 4 ইঞ্চি প্লাস্টিকের পাইপ দিয়ে অবকাঠামো তৈরির পর বালি দিয়ে সেগুলোর ভেতরের অংশ ভরাট করে দেওয়া হয়।
এরপর যাবতীয় সরঞ্জাম দিয়ে মসজিদের তলদেশের ছোট আকারের এ মসজিদ নির্মাণ করতে করতে আসরের নামাজের সময় হয়ে যায়।
ইতিহাসের প্রথম সমুদ্রের তলদেশে এ মসজিদটিতে জামাত করে আসরের নামাজ আদায় করা হয়।
=======প্রিয় ঋতু হেমন্ত ========
যুবায়ের আলী জুয়েল
ঋতু বৈচিত্রে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের প্রকৃতি। বিধাতা তার অকৃত্রিম দানে এদেশকে দিয়েছেন সৌন্দর্যে বিভূষিত করে । সারা বছর প্রকৃতি এক থাকে না। বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন সাজে সজ্জিত হয় এদেশের প্রকৃতি।
বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। বারো মাসে আমাদের ছয়টি ঋতু।
গ্রীষ্ম ,বর্ষা, শরৎ ,হেমন্ত ,শীত ও বসন্ত। নামেও যেমন এদের বিচিত্র রূপে প্রকৃতিতেও বিচিত্র তা নিয়ে তারা দেখা দেয়। এ দেশের জীবনে ও প্রকৃতিতে নানা রকম ভাবে নিজেকে তারা তুলে ধরে। বসন্ত ঋতু রাজ রূপে মানুষের মন বোলায়।
নিচক ভালোলাগা দিয়ে প্রিয় ঋতু নির্বাচন করা সমীচীন মনে করা ঠিক নয় ।আর পাঁচটা ঋতু কে বাদ দিয়ে হেমন্তকে মনে ভালোবাসার আসন দেওয়ার পেছনে নিশ্চয়ই যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে ।
অন্য ঋতু কে প্রত্যক্ষ করা উপভোগ করা জীবনের সাধারণ ঘটনা হিসেবে বিবেচনার দাবি রাখে ।গ্রীস্মের গরম বর্ষার বৃষ্টি আর কাদা শরতের মেঘ পুঞ্জো আকাশ, শীতের আমেজ ,আর বসন্তের সৌন্দর্যের সাথে রোডের তিব্রতা কোন কিছুই যেন হৃদয়ে আপন করে গ্রহণ করার মত নয় ।দায় পড়ে এদের সাথে যেন বসবাস করতে হয়। কিন্তু হেমন্তর ব্যাপারটা আলাদা ।সে যেন হৃদয়ে আসন পেতে বসে আছে ।তাকে বের করা যায় না ।তাকে ভুলে থাকা যায় না ।কারণ টি লুকিয়ে আছে এমন তোদের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে।
নীলাক্ষী হেমন্ত কৃষকের ঘরে আশীর্বাদ ।ফসল কাটার গানে হেমন্তের মাঠ হয়ে ওঠে মুখর ।কার্তিকেয় গ্রহণের প্রথম শীতের আমেজ পেয়ে গাছের মাথায় মাথায় জমে ওঠে শিশিরগুলো ।কৃষকের উঠোনে জমি দান সংসারে জমে ওঠে প্রচুর কাজ ।
রাত্রির প্রায় অর্ধেকটা চলে যায় মায়ের ব্যস্ততা শেষ হওয়ার পূর্বেই গৃহবধূ যায় উনুনের পাশে মাঠের কাজ কোথাও পাকা ধানে হলুদ বর্ণ কোথাও ধান কাটা শূন্য মাঠে শালিক পাখির ব্যস্ততায় আনন্দ দেয় জীবনকে করে তোলে সুখকর তাই হেমন্ত ঋতুর মর্যাদা দিতে হয়নীলাক্ষী ।
হেমন্ত ঋতুর সৌন্দর্যের প্রধান দিক তারপর ভরা মাঠে মাঠে পাকা ফসল ।সোনালী রঙ ছড়িয়ে থাকে আকাশ । থাকে নির্মল নীল আকাশ ।বাতাসের হালকা রঙের ফসলের শীষ নাড়া দিয়ে যেন খেলা করে বেড়ায় ।
তখন গরমের কোন প্রভাবই নেই ।শীতের আমেজ অনুভব করার সুযোগ তখন ঘটে না ।
আবহাওয়ার এমন উপায় উপাদেয় পরিবেশ তার কোন ঋতুতে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
প্রকৃতিতে তখন খুব চমৎকার উপভোগ্য বলে মনে হয় ।হেমন্ত ঋতু বাংলাদেশের অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে ।হেমন্তের অবদান এই দেশের মানুষের সুখ প্রকৃতির এই আনন্দময় অবদান মানুষের ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে ।উৎসবে মেতে থাকার আনন্দ জাগায় মনে হয় ।তাই কবির ভাষায় বলতে ইচ্ছে করে ,,,
হেমন্তের গান শুনি শিরায় শিরায়
এসেছে সে গানের সুর ফসলের মাঠে
কে দূর বহুদূর বরে দেশমুখ আনন্দ ধারায় ।
আকাশের নীল রুপা আজ
বাতাসে ছড়ায় খুশি
পরম তৃপ্তিতে যেন হৃদয় খুশি ঝরায়
হেমন্তের গান শুনি শিরায় শিরায়।
শরতের পূর্ণ তার পরিণতি রূপ লাভ করে হেমন্ত কার্তিকেয় অগ্রহায়ণ মাসে ।হেমন্তকাল দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের মাঠ গুলো সোনালি ধানে ভরে যায় এবং দিগন্তে নীল বর্ণ রেখায় মিশে একাকার হয়ে যায় ।
এমন তো আসি শরতের পায়ে পায়ে চলে যায় শীতের পদধ্বনি শুনতে শুনতে ।আর প্রচুর পানি প্রকৃতি উঠে আসে তার যথাযথ প্রকাশ ।শরতের মন ভোলানো মাঝেই এমন ঘটে ।দেশের মানুষের আগামী দিনের সম্ভাবনা নিয়ে আসে হেমন্ত। মাঠে মাঠে পাকা ধানের সীমাহীন সমর উপহার নিয়ে আসে ।বাংলাদেশের প্রকৃতি তখন নতুন সাজে সেজে ওঠে ।তার মধ্যে যেন পরিপূর্ণতা।
আকাশে বাতাসে ফসলের মন জুড়ানো গন্ধ যেন ভেসে বেড়ায় ।অনেক আশায় মানুষ মাঠে যে শ্রম দিয়েছিল তার ফল পায় ফসল হিসেবে এই সময়ে। এ সময় ।ফসল পেয়ে কৃষকের মুখে যে হাসি ফুটে উঠে তা ছড়িয়ে যায় সারা দেশে।
সত্যিই তাই সৌদি আরবের ডুবুরিরা একটি অভিনব মসজিদ তৈরি করেছে। যেটি পুরোটাই সমুদ্রের তলদেশে। ডুবুরিরা যখন সমুদ্রের গভীরে যান তখন সময় মত নামাজ আদায়ের লক্ষ্যেই মূলত এ মসজিদ নির্মাণ করেছে। সৌদি আরবের উত্তরাঞ্চলীয় শহর তাবুকের সমুদ্র মোহনায় নির্মিত মসজিদ টির নাম দেওয়া হয়েছে ===আত-তাওহীদ====।
মসজিদ নির্মাণের উদ্যোক্তা ও ডুবুরী "হামদান ইবনে সালিম "বলেন গত গ্রীস্মের সময় সমুদ্রের তলদেশে নি মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনার মাথায় আসে ।
সমুদ্রের গভীর পানিতে মসজিদটির ভারসাম্য নিশ্চিত করতে 4 ইঞ্চি প্লাস্টিকের পাইপ দিয়ে অবকাঠামো তৈরির পর বালি দিয়ে সেগুলোর ভেতরের অংশ ভরাট করে দেওয়া হয়।
এরপর যাবতীয় সরঞ্জাম দিয়ে মসজিদের তলদেশের ছোট আকারের এ মসজিদ নির্মাণ করতে করতে আসরের নামাজের সময় হয়ে যায়।
ইতিহাসের প্রথম সমুদ্রের তলদেশে এ মসজিদটিতে জামাত করে আসরের নামাজ আদায় করা হয়।
=======প্রিয় ঋতু হেমন্ত ========
যুবায়ের আলী জুয়েল
ঋতু বৈচিত্রে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের প্রকৃতি। বিধাতা তার অকৃত্রিম দানে এদেশকে দিয়েছেন সৌন্দর্যে বিভূষিত করে । সারা বছর প্রকৃতি এক থাকে না। বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন সাজে সজ্জিত হয় এদেশের প্রকৃতি।
বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। বারো মাসে আমাদের ছয়টি ঋতু।
গ্রীষ্ম ,বর্ষা, শরৎ ,হেমন্ত ,শীত ও বসন্ত। নামেও যেমন এদের বিচিত্র রূপে প্রকৃতিতেও বিচিত্র তা নিয়ে তারা দেখা দেয়। এ দেশের জীবনে ও প্রকৃতিতে নানা রকম ভাবে নিজেকে তারা তুলে ধরে। বসন্ত ঋতু রাজ রূপে মানুষের মন বোলায়।
নিচক ভালোলাগা দিয়ে প্রিয় ঋতু নির্বাচন করা সমীচীন মনে করা ঠিক নয় ।আর পাঁচটা ঋতু কে বাদ দিয়ে হেমন্তকে মনে ভালোবাসার আসন দেওয়ার পেছনে নিশ্চয়ই যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে ।
অন্য ঋতু কে প্রত্যক্ষ করা উপভোগ করা জীবনের সাধারণ ঘটনা হিসেবে বিবেচনার দাবি রাখে ।গ্রীস্মের গরম বর্ষার বৃষ্টি আর কাদা শরতের মেঘ পুঞ্জো আকাশ, শীতের আমেজ ,আর বসন্তের সৌন্দর্যের সাথে রোডের তিব্রতা কোন কিছুই যেন হৃদয়ে আপন করে গ্রহণ করার মত নয় ।দায় পড়ে এদের সাথে যেন বসবাস করতে হয়। কিন্তু হেমন্তর ব্যাপারটা আলাদা ।সে যেন হৃদয়ে আসন পেতে বসে আছে ।তাকে বের করা যায় না ।তাকে ভুলে থাকা যায় না ।কারণ টি লুকিয়ে আছে এমন তোদের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে।
নীলাক্ষী হেমন্ত কৃষকের ঘরে আশীর্বাদ ।ফসল কাটার গানে হেমন্তের মাঠ হয়ে ওঠে মুখর ।কার্তিকেয় গ্রহণের প্রথম শীতের আমেজ পেয়ে গাছের মাথায় মাথায় জমে ওঠে শিশিরগুলো ।কৃষকের উঠোনে জমি দান সংসারে জমে ওঠে প্রচুর কাজ ।
রাত্রির প্রায় অর্ধেকটা চলে যায় মায়ের ব্যস্ততা শেষ হওয়ার পূর্বেই গৃহবধূ যায় উনুনের পাশে মাঠের কাজ কোথাও পাকা ধানে হলুদ বর্ণ কোথাও ধান কাটা শূন্য মাঠে শালিক পাখির ব্যস্ততায় আনন্দ দেয় জীবনকে করে তোলে সুখকর তাই হেমন্ত ঋতুর মর্যাদা দিতে হয়নীলাক্ষী ।
হেমন্ত ঋতুর সৌন্দর্যের প্রধান দিক তারপর ভরা মাঠে মাঠে পাকা ফসল ।সোনালী রঙ ছড়িয়ে থাকে আকাশ । থাকে নির্মল নীল আকাশ ।বাতাসের হালকা রঙের ফসলের শীষ নাড়া দিয়ে যেন খেলা করে বেড়ায় ।
তখন গরমের কোন প্রভাবই নেই ।শীতের আমেজ অনুভব করার সুযোগ তখন ঘটে না ।
আবহাওয়ার এমন উপায় উপাদেয় পরিবেশ তার কোন ঋতুতে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
প্রকৃতিতে তখন খুব চমৎকার উপভোগ্য বলে মনে হয় ।হেমন্ত ঋতু বাংলাদেশের অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে ।হেমন্তের অবদান এই দেশের মানুষের সুখ প্রকৃতির এই আনন্দময় অবদান মানুষের ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে ।উৎসবে মেতে থাকার আনন্দ জাগায় মনে হয় ।তাই কবির ভাষায় বলতে ইচ্ছে করে ,,,
হেমন্তের গান শুনি শিরায় শিরায়
এসেছে সে গানের সুর ফসলের মাঠে
কে দূর বহুদূর বরে দেশমুখ আনন্দ ধারায় ।
আকাশের নীল রুপা আজ
বাতাসে ছড়ায় খুশি
পরম তৃপ্তিতে যেন হৃদয় খুশি ঝরায়
হেমন্তের গান শুনি শিরায় শিরায়।
শরতের পূর্ণ তার পরিণতি রূপ লাভ করে হেমন্ত কার্তিকেয় অগ্রহায়ণ মাসে ।হেমন্তকাল দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের মাঠ গুলো সোনালি ধানে ভরে যায় এবং দিগন্তে নীল বর্ণ রেখায় মিশে একাকার হয়ে যায় ।
এমন তো আসি শরতের পায়ে পায়ে চলে যায় শীতের পদধ্বনি শুনতে শুনতে ।আর প্রচুর পানি প্রকৃতি উঠে আসে তার যথাযথ প্রকাশ ।শরতের মন ভোলানো মাঝেই এমন ঘটে ।দেশের মানুষের আগামী দিনের সম্ভাবনা নিয়ে আসে হেমন্ত। মাঠে মাঠে পাকা ধানের সীমাহীন সমর উপহার নিয়ে আসে ।বাংলাদেশের প্রকৃতি তখন নতুন সাজে সেজে ওঠে ।তার মধ্যে যেন পরিপূর্ণতা।
আকাশে বাতাসে ফসলের মন জুড়ানো গন্ধ যেন ভেসে বেড়ায় ।অনেক আশায় মানুষ মাঠে যে শ্রম দিয়েছিল তার ফল পায় ফসল হিসেবে এই সময়ে। এ সময় ।ফসল পেয়ে কৃষকের মুখে যে হাসি ফুটে উঠে তা ছড়িয়ে যায় সারা দেশে।
Tags:
Islamic idea