#পৃথিবি না জানুক আমি ত জানি।#জানাঅজানার ইন্টারনেট..



পৃথিবি না জানুক আমি ত জানি
আমি কি পাপ করেছি হায়
আমার পাপের করলে বিচার
বাচার আমার নাই উপায়
দয়াময় তুমি মাফ কর আমায়
মাফ কর আমায়।।


জেনে না জেনে কত যে আমি
 করেচি পাপ
কত বার যে
করেচি  তওবা ...
কত বার অনুতাফ।।


দুদিনে আবার
 সব ভুলে আমি।।
বুজে গেছি দুনিয়া ...
মাফ কর আমায়
তুমি মাফ কর আমায়।ঐ


তোমার দয়ার নাই সিমা নাই
তুমি মেহের...বান,

তুমি রাহিম তুমি রহমান
 তুমি দয়াবান
তোমার দয়ার নাই সিমা নাই 
তুমি মেহেরবান।।

তুমি রাহিম তুমি রহমান 
 তুমি মেহেরবান
আমায় তুমি করগ মাফ।।

এই গুনাহগার
এই সুধু ছায়।।
মাফ কর আমায়
তুমি মাফ কর আমায়। ঐ




পৃথিবি না জানুক আমি ত জানি
আমি কি পাপ করেছি হায়
আমার পাপের করলে বিচার
বাচার আমার নাই উপায়
দয়াময় তুমি মাফ কর আমায়
মাফ কর আমায়।।
তুমি মাফ কর আমায়।।














শিল্পিঃ P M Mizan

copyrite by জানাওজানার ইন্টারনেট...





            @#মুসলমানদের  অপরাধ !!!

এক আল্লাহকে বিশ্বাস করে।
 মোহাম্মদ সা: কে নবী হিসেবে মানে। 
সৎকাজে আদেশ করে ।
অসৎ কাজে নিষেধ করে।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে।
মানুষকে জান্নাতের দিকে আহবান করে।
জাহান্নাম থেকে বাঁচার পথ দেখায়।


এবার আসেন অসৎ কাজে নিষেধ করা?
মুসলমানরা যদি অসৎ কাজে নিষেধ না করত তাহলে বিধর্মীরা  কখনো তাদের দোষ ত্রুটি খুঁজতো না।
তাদেরকে সন্ত্রাসী, জঙ্গী, মৌলবাদী বলে আখ্যায়িত করতোনা ।

আল্লাহর দুনিয়ায় আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা মুসলমানদের আরেকটি অপরাধ। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা মুসলমানদের আরেকটি অপরাধ।
আরেকটি অপরাধ হল তারা কোরান পড়ে। আল্লাহর হুকুম মানার চেষ্টা করে।

মুসলমানরা কোরআনের মাধ্যমে অতীতের বিভিন্ন জাতি, গোষ্ঠীর ইতিহাস সম্পর্কে অবগত আছেন। সেখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যায়। যুগে যুগে মহান আল্লাহ তায়ালা বিভিন্ন জাতিকে বিভিন্ন অপরাধের জন্য শাস্তি প্রদান করেছেন। সেটা মুসলমানরা কোরআনের মাধ্যমে জানতে পেরেছে।


কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যা পড়লে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর অপরাধ সম্পর্কে জানা যায়। এবং সাথে সাথে তাদের শাস্তি সম্পর্কে জানা যায়। অতএব বর্তমানে এই যুগে যদি কেউ ওই রকমের অন্যায় করে থাকে যা পূর্বের যুগের মানুষেরা করেছিল তাহলে তাদেরকে ঐরকম শাস্তি পেতে হবে। এটাকে মুসলমানরা আল্লাহর আযাব বলে থাকে।


পার্থক্য শুধু এতটুকুই শুধুমাত্র হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম এর দোয়ার কারণে শাস্তির পরিমাণটা একটু কম। অর্থাৎ তাদেরকে আল্লাপাক ধ্বংস করেছিল আর বর্তমান সময়ে সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে আল্লাহর দিকে ফিরে আসার জন্য।


অতএব হে বিশ্ববাসী মুসলমানরা জানে কোন অপরাধের কি শাস্তি। এইজন্য অপরাধ করা থেকে বিরত  থাকার জন্য মানুষকে বলে। অর্থাৎ অসৎ কাজে নিষেধ করে। সাথে সাথে ভালো কাজের আদেশ করে। এতে করে দুনিয়াতে শান্তি আখেরাতের মুক্তি।



Post a Comment

Previous Post Next Post