ATM Booth এ কি কি করা যাবে না। জানা অজানার ইন্টারনেট।।।

           

www.technoboybd.com
atm system

           ATM এর সঠিক ব্যাবহার


বিজ্ঞানের এই যুগে যতই দিন যাচ্ছে ততই নতুন নতুন প্রযুক্তি আমাদের সামনে হাজির হচ্ছে। এর সাথে বেড়ে চলেছে হ্যাকিং প্রবণতা সঙ্গে প্রতারণা। এর মধ্যে একটি হচ্ছে এটিএম কার্ড এর মাধ্যমে জালিয়াতি।এটিএম কার্ড জাল করে হ্যাকাররা হাতিয়ে নিতে পারে আপনার একাউন্টের সব টাকা।

আজকের টিপস হ্যাকাররা কিভাবে কাজ করে? হ্যাকাররা মেসেজ, ফোন আরো বিভিন্ন মাধ্যমে জালিয়াতি করে থাকে। মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে অনেক সময় কার্ড জালিয়াতি করা হয়ে থাকে। এসব থামাতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও হাঁপিয়ে উঠেছে। হ্যাকারদের হ্যাকিং থেকে বাঁচার জন্য এটিএম কার্ড ব্যবহারের কিছু টিপস উল্লেখ করা হল:

১। যখন এটিএম থেকে টাকা তুলবেন তখন অন্য কেউ যেন সেখানে প্রবেশ না করে।।

২। টাকা তোলার সময় অন্য লোকের সাহায্য নেওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

৩। এটিএম-এ pin দেওয়ার সময় উপরে হাত দিয়ে আড়াল করে রাখুন।।

৪।কার্ডের পিন নম্বর লিখবেন না। 

৫।কাউকে কার্ড দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।

৬। পিন নাম্বার কাউকে বলা যাবে না। ব্যাংকের কর্মী, গ্রাহক, কাস্টমার কেয়ার, এমনকি পরিবারের সদস্যদেরকেউ কার্ড দেওয়া যাবে না। মনে রাখবেন ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা আপনার কাছ থেকে কার্ডের পিন নাম্বার অথবা অন্য কোন তথ্য জানতে চাইবে না।।

৭। কার্ড রিনুয়াল করার পর পুরোনো কার্ডটি নষ্ট করে ফেলতে হবে।।

৮। টাকা তোলার পর স্লিপ সেই এটিএম বুথে পেলে আসবেন না। কারণ এটি তে আপনার অ্যাকাউন্টের ইনফরমেশন রয়েছে।।

৯। মনে রাখবেন এটিএম মেশিনের স্কিন যতক্ষণ পর্যন্ত না পুরনো অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি সেই স্থান ত্যাগ করবেন না।।

১০। Atm কার্ডের ক্ষেত্রে কি কি সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত সে সম্পর্কে অনেকগুলো উপায় রয়েছে তার মধ্যে একটি হল নির্দিষ্ট সময় পরপর এটিএম পিন পরিবর্তন করতে হবে।।

১১।এসএমএস এর জন্য মোবাইল নাম্বার অবশ্যই ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত রাখতে হবে। এতে প্রতিটি ট্রানজেকশন আপনার মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়। যাতে করে সহজেই সব তথ্য আপনি মোবাইলের মাধ্যমে পেতে পারেন।

Atm ব্যবহারে সতর্কতা সবচেয়ে জরুরী। ।।

Post a Comment

Previous Post Next Post