... আপনার প্রিয় স্মার্ট ফোনের আয়ু বাড়ানোর কিছু কৌশল। জানা অজানার ইন্টারনেট।।

আপনার প্রিয় স্মার্ট ফোনের আয়ু বাড়ানোর কিছু কৌশল। জানা অজানার ইন্টারনেট।।




কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনার ফোনের আয়ু অটোমেটিকলি বেড়ে যাবে। আসুন জেনে নেই নিয়ম গুলো কি কি??




অব্যবহিত অ্যাপস গুলো চালু রাখা:

অ্যান্ড্রয়েড কিংবা আইফোন মোবাইলে ব্যবহৃত অ্যাপস ব্যাটারির আয়ু কমিয়ে দিতে পারে।হুট করে কোন অ্যাপ চালু করার পর সেটা পুনরায় আর ব্যবহার না করে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে দিলে ব্যাটারির আয়ু কমে যেতে পারে।এতে করে ব্যাটারির বাড়তি কাজ করতে হয় ব্যাটারির উপর চাপ পড়ে। অব্যবহৃত অ্যাপস গুলো বন্ধ করে দিতে হবে।





নোটিফিকেশন এর জন্য ভাইব্রেশন চালু রাখা:

নোটিফিকেশন এর জন্য ভাইব্রেশন চালু রাখা মোবাইল ফোনের আয়ু যত বাড়তে থাকে তার কার্যকারিতা ততই কমতে থাকে।ইনকামিং কল কিংবা মেসেজের জন্য ভাইব্রেশন চালু রাখা যেতে পারে। তবে সকল ধরনের নোটিফিকেশন এর জন্য ভাইব্রেশন মুড চালু রাখার ফলে মোবাইলের আয়ু কমে যেতে থাকে সময়ের চাইতে অনেক দ্রুত।



ব্যাটারি ড্রেইন:
মোবাইলের ব্যাটারি সবচেয়ে বেশি ড্রেইন হয় স্নাপচাট ,গুগোল মাপস ,নেটফ্লিক্স অ্যামাজন ও পেজ বুক অ্যাপস এর জন্য। গার্ডিয়ান জানাচ্ছে যারা মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার থেকে বিরত থাকে কিংবা মোবাইলে ফেসবুক কম ব্যবহার করেন তাদের মোবাইলের ব্যাটারির আয়ু অনেক বেশি থাকে। এটি অন্ত অন্তত 20 শতাংশ কম খরচ হয়।এই অ্যাপস গুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকার ফলে মোবাইলের ব্যাটারি প্রয়োজনের চাইতে 30 থেকে 45 ভাগ বেশি খরচ হয়।






অপ্রয়োজনীয় পারমিশন এলাও করা:

রাইড শেয়ারিং অ্যাপস এর জন্য লোকেশন পারমিশন দেওয়ার প্রয়োজন আছে। কারণ ইউজার হিসেবে আপনার সঠিক অবস্থান জানানো প্রয়োজন।তবে এমন ধরনের অ্যাপস ছাড়া অন্যান্য অ্যাপস এর ক্ষেত্রে লোকেশন এর পারমিশন নেওয়ার প্রয়োজন নেই।তাই অপ্রয়োজনীয় কিংবা রেনডম অ্যাপস এর ক্ষেত্রে বাড়তি পারমিশন দেওয়ার প্রয়োজন নেই।








মোবাইলের স্ক্রিন অনেক বেশি উজ্জ্বল রাখা:


মোবাইলের স্ক্রিন অনেক বেশি উজ্জ্বল রাখা অর্থাৎ ব্রাইটনেস। অনেকে মোবাইলের স্কিন নয় বেশি উজ্জ্বল রাখেন আবার অনেকেই উজ্জলতা কমিয়ে দেন। উজ্জলতা প্রয়োজনের চাইতে অনেক বেশি বাড়িয়ে রাখা ব্যাটারির আয়ু কমিয়ে দেয়। এতে মোবাইলের ক্ষতি হয়।








বালিশের নিচে মোবাইল দেখা:

ঘুমানোর সময় ভুলবশত মোবাইল বালিশের নিচে চলে যেতে পারে।এতে করে মোবাইলের উত্তাপ বেড়ে আগুন ধরার সম্ভাবনা তৈরি হয়। এর পাশাপাশি মোবাইলের ব্যাটারির আয়ু কমে যায় বাড়তি উত্তাপের ফলে।




ধন্যবাদ ।।জানার জন্য ইন্টারনেট

Post a Comment

Previous Post Next Post