E - sim। আসছে ইসিম। সাধারণ সিমের চেয়ে ১০ গুন ছোট।

E-sim মানে হচ্ছে ইলেকট্রনিক সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল। যা সাধারণ সিমের তুলনায় 10 গুণ ছোট। প্রযুক্তির সাথে পাল্লা দিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন ধরনের এই ই-সিম। যে কোন সাধারণ সিম কার্ডের তুলনায় এই সিমের আকার 10 গুন ছোট।

আসুন জেনে নেয়া যাক এই সিমের সুবিধা অসুবিধা এবং ব্যবহার সম্পর্কে কিছু ধারনা:
ই সিম অন্য সিম এর মত ফোনে ভরা যায় না।
২। বরং যখন ফোন তৈরি করা হয় তখন একই সঙ্গে এই এই সিম ও তৈরি করা হয়। এটি সাধারণ সিম কার্ডের মত নয়।
৩। এটিকে ফোনের হার্ডওয়ার এর মধ্যেই ধরা হয় এবং ফোন এর বাইরে বের করা অসম্ভব। বলা যায় এটি ফোনের হার্ডওয়ার এর একটি অংশ।
এটি কিভাবে একটিভ হবে? বলা হয়ে থাকে অপারেটর প্রফাইল ডাউনলোড না করা পর্যন্ত এটি এক্টিভেট হবে না।
এতদিন পর্যন্ত আইফোনের অ্যাপেল স্মার্ট ওয়াচ কানেক্ট করার জন্য ব্লুটুথ ব্যবহার করা হতো। কিন্তু এখন এস এম এর সহযোগিতায় স্মার্ট ওয়াচ ফিটনেস ব্যান্ড বা ওয়‍্যারেবল ডিভাইস  সরাসরি মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ফোনে কানেক্ট করা যাবে।

বিশ্বে মোট 14 টি নেটওয়ার্ক ই - সিম ফিচার সাপোর্ট করে। এই সিমের একটি বৈশিষ্ট্য হলো আপনি যখন কোন দেশে ভ্রমণ করবেন তখন আর আপনাকে কোন ধরনের টুরিস্ট সিম কার্ড কিনতে হবে না। বিশ্বের যে কোন স্থানে গিয়ে এই ই- সিম কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


ই-সিম কার্ড ব্যবহার করে নানা ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে।
ছবিঃ ইন্টারনেট

Post a Comment

Previous Post Next Post