=====সদকায়ে ফিতরের উদ্দেশ্য হল ঈদের দিন যেন কেউ অভুক্ত না থাকে সম্পর্কে আমাদের সকলকে সঠিক জ্ঞান থাকা অত্যন্ত জরুরী।
ঈদুল ফিতরের দিন সূর্যোদয়ের সময় যার নিকট যাকাত ওয়াজিব হওয়ার পরিমাণ অর্থ সম্পদ থাকে তার উপর ফেতরা ওয়াজিব ।
পূর্ণ বৎসর নেসাব পরিমাণ মালের মালিক থাকার দরকার নেই ।যাকাতের ক্ষেত্রে ঘরের আসবাবপত্র হিসাব হয় না। এক্ষেত্রে অবশ্য আসবাবপত্র ব্যতীত অন্যান্য সৌখিন দ্রব্যাদি অতিরিক্ত ঘর খালি ভাড়ায় ব্যাবহৃত ইত্যাদি এ সব সম্পদ গণ্য হবে ।
ফিতরা নিজের পক্ষ থেকে এবং পিতা হলে নিজের নাবালক সন্তানের পক্ষ থেকে দেওয়া ওয়াজিব ।
নিজের নাবালক সন্তানের পক্ষ থেকে দেওয়া ওয়াজিব আর পরিবারের ভরণপোষণ নির্ভরশীল সন্তান স্ত্রী ,মাতা পিতা, চাকর-চাকরানীদের ফিতরা দেওয়া গৃহকর্তার দায়িত্ব।
সদকায়ে ফিতরের পরিমাণ মাথাপিছু পৌনে দুই কেজি চাল গম অথবা war মূল্য সমমূল্যের বর্তমান বাজার দর হিসেবে নগদ অর্থ আমাদের দেশের প্রধান খাদ্য চাউল বিদায় চালের মূল্য হিসেবে আদায় করতে হবে কাদেরকে যাকাত দেয়া যায় তাদেরকে ফিতরা দেওয়া জায়েয।
সদকায়ে ফিতরের পরিমাণ মাথাপিছু পৌনে দুই কেজি চাল গম গম অথবা উহার সমমূল্য এর বর্তমান বাজারে হিসেব হিসেবে নগদ অর্থ আমাদের দেশের প্রধান খাদ্য চাউল বিদায় চালের মূল্য হিসাবে ফিতরা আদায় করতে হবে যাদেরকে যাকাত দেওয়া যায় তাদেরকে ফিতরা দেওয়া যাবে।
যাকাত প্রদানের খাত
অসহায় এতিম গরিব মিসকিন বাস্তুহারা দারিদ্র্য শিক্ষার্থীঋণ আদায়ে অক্ষম ঋণগ্রস্ত গরিব বাস্তুহারা দরিদ্র শিক্ষার্থী দরিদ্র শিক্ষার্থী প্রবৃত্তি দুঃখী জনগোষ্ঠী যাকাতের প্রকৃত হকদার প্রিয় স্বজন ও প্রতিবেশী অধিক হকদাদিনের প্রসারে ও দ্বীনি শিক্ষার বিস্তারে যাকাতের অর্থ ব্যয় করা যায় ঋণ পরিশোধে অক্ষম হয়ে পড়লে তাদের
ঋণ মুক্তির জন্য যাকাতের অর্থ দিয়ে সাহায্য করা যায় সফরকারী যদি অসুবিধা হয় আর্থিক অসুবিধা হয় তবে তাকে যাকাতের অর্থ দিয়ে সাহায্য করা যায় যদিও বাড়ির অবস্থা ভালো হয় যাকাতের অর্থ দিয়ে সাহায্য করা যায় মুসলিমকে পুনর্বাসনের জন্য যাকাতের অর্থ দিয়ে সাহায্য করা যায় যেমন লক্ষ্মী দিতে হবে যারা যাকাত নিতে পারে শ্রমিক-কর্মচারীকে যাকাতের টাকা দিয়ে বেতন-ভাতা দেওয়া জায়েজ নেই পাওয়ার যোগ্য হলে যাকাত দ্বারা সাহায্য করা যাবে
আসম্পদশালী হওয়া সত্বেও যারা যাকাত আদায় করে না তারা আল্লাহর ভীষন নিকট ভিশন পাপী গুনাগারঅতঃপর সে পিতার দুইটি bugatti ধারণপূর্বক বলবে আমি তোমার কত সম্পদ এর পর নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম আল্লাহর আয়াত তেলাওয়াত করেন যারা আল্লাহর প্রদত্ত সম্পদে কার্পণ্যতা করে তারা যেন ধারণা না করে যে এটা তাদের জন্য কল্যাণকর বরং এটা তাদের জন্য অকল্যাণকর
অচিরেই কতদিন কার্পণ্য প্রকৃত সম্পদ বেড়েছে তাদের গলায় পরানো হবে সূরা আল ইমরান আয়াত 180 এই হাদীসটি ইমাম বুখারী বর্ণনা করেছেন সম্পদশালী হওয়া সত্ত্বেও যারা যাকাত আদায় করেনা তারা আল্লাহর নিকট ভিশন পাপী গুনাগার দিন তাদের কঠোর শাস্তি ও বিষয় আযাব ভোগ করতে হবে
অতঃপর সেটি তার চিবুক আন্টি ধারণপূর্বক বলবে আমি তোমার কুক্ষিগত সম্পদ এরপর নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন যারা আল্লাহর প্রদত্ত সম্পদের কার্পণ্য করে তারা যেন ধারণা না করে যে এটা তাদের জন্য কল্যাণকর বরং এটা তাদের জন্য অকল্যাণকর ইকামতে দ্বীন কার্পণ্য প্রদর্শন তুইতো সরবেড়িয়া করে তাদের গলায় পরানো হবে সূরা আল ইমরান আয়াত 180
আই
Tags:
Islamic idea