1990 সালে মোবাইল ফোন দিয়ে ব্রাউজ করা আরম্ভ হয়েছিল। কিন্তু আজকের স্মার্টফোন কতটা পরিবর্তন হয়েছে সুপারফাস্ট ওয়েব ব্রাউজ করা যায়। যে কোন টাইপের এপ্লিকেশন রান করাতে পারে। এমনকি আপনি গেমিং করতে পারেন। দিনদিনই স্মার্ট ফোন ক্যামেরা গুলো আরো আরো উন্নতি প্রাপ্ত হচ্ছে।স্মার্টফোনের সাথে যুক্ত হয়েছে ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট যেটা ভয়েস কমান্ড নিয়ে কাজ করতে পারে।
চিন্তা করে দেখেছেন 20 বছর পরে স্মার্টফোন কেমন হবে? আপনি আপনার স্মার্টফোনের সাথে কথা বলতে পারছেন যেটা কিনা শুধুমাত্র একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস।
গবেষকরা মনে করেন এটা 2045 সালের মধ্যে অবশ্যই স্মার্টফোনকে ভবিষ্যতে মানুষের মস্তিষ্কের সাথে সরাসরি কাজ করানোর জন্য উপযোগী করে তোলা সম্ভব হবে।ডাটা কনভার্ট করে সরাসরি হয়তো আপনার মস্তিষ্কে সেভ করা যাবে এমন স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশনগুলো সরাসরি মস্তিষ্ক থেকে রান করানো সম্ভব হবে। আপনি সরাসরি ব্রেইন থেকে অ্যাপ্লিকেশন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এবং গেমিং ব্রেন গেমিং করতে পারবেন।
এমন হলে কেমন হবে যদি পুরো সপ্তাহ বা মাস ব্যাটারি ব্যাকআপ দেয় বিনা চার্জ করে। চার্জ করার সময় হয়তো 2 থেকে 5 সেকেন্ড। এখন আমাদের কাছে ফাস্ট চার্জিং টেকনোলজি রয়েছে। কিন্তু ঐ সামনের 10 থেকে 20 বছরে হয়তো সুপার ক্যাপাসিটর স্মার্টফোনের যুক্ত হয়ে যাবে ফলে 5 সেকেন্ডের বেশি সময় লাগবে না স্মার্ট ফোন চার্জ করতে। আজকের ব্যাটারি টেকনোলজি ব্যবহার করে সাত দিন বা 30 দিন একটানা চার্জ রাখা সম্ভব নয় কিন্তু সামনে আশা করা যায় সম্পূর্ণ নতুন ব্যাটারি টেকনোলজি আমাদের সামনে আসবে।
আরো মজার বিষয় হলো বড় আকারের স্মার্টফোন অনেকেই পছন্দ করেন না কারণ এটা বহন করা টাই বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।এই সমস্যা সমাধানে ভবিষ্যতে আসবে নমনীয় বা অতিমাত্রায় নমনীয় স্কিন। এই সুবিধার আওতায় একজন ব্যবহারকারী তার স্মার্টফোন বাস করে পকেটে রেখে দিতে পারবেন যে কোন সময়।আবার প্রয়োজনে বা স্কুলে ব্যবহার করতে পারবেন সুবিধামতো।
 |
| ছবিঃ ইন্টারনেট |
ভবিষ্যতে একজন ব্যবহারকারী নিজের স্মার্টফোনকে কন্ঠ দিয়েই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। কমান্ড করার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় কাজ করে দেবে স্মার্টফোন। ধরা যাক আপনি নির্দিষ্ট মেসেজ করতে চাইছেনসে ক্ষেত্রে মুখ দিয়ে বললেই সংক্রিও ভাবে মেসেজটি আপনার সামনে চলে আসবে।
দেসিবিদেসি. কম
০৮ মার্চ 2019
Tags:
technology